Sunday, November 27, 2016

AGE-CALCULATOR 

TO CALCULATE YOUR AGE EASILY


The age of a person can be counted differently in different cultures. This calculator is based on the most common age system. In this system, age grows at the birthday. For example, the age of a person that has lived for 3 years and 11 months is 3 and the age will turn to 4 at his/her next birthday one month later. Most western countries use this age system.

To get AGE-CALCULATOR   >   DOWNLOAD AGE-CALCULATOR

To get more software's from us get connected with

Thank you!

Saturday, November 26, 2016

Hello user!
It's a sort desktop software to know your computer operating information.
you can only use it personal need not for commercial!
It' will be useful for you...you can download it by clicking > Win_information
To get more software's from us get connected with HCO-IT SOLUTION
Thank you!

Wednesday, October 5, 2016

Search engine optimization

By

New-Life IT solution


1.what is seo?
2.How search engine work's?
3.Search engine result page(SERP PAGE).
4.Importance of seo.
5.Some common word in seo

URL and Link
Visitor
keyword
Meta tag
Back Link
Page Rank

On page seo
Off page seo
white Hat Seo
Black Hat seo
6.Some kinds of seo

Organic seo
Paid seo

7.What to know before starting seo

organic seo isn't sure policy
It isn't a one-time system
Optimizer should check it regularly
Have any internal problem in your site?
You must have patience to work on seo.


The site must be perfect to work for seo!

1.If your site work as writing or blog catagory must have minimum 5 post
2.If product catagory site must have full details of some product's!
3.you must use keyword for each post/product...you can also use meta tag on these keyword!
4.After all you can start on page optimization on your site!

5.what is page rank?
6.How to check page rank?
7.what is alexa rank?
8.How to check alexa rank?

9.Web rank add ons-Firefox!
10.What is keyword?
11.Keyword research.
12.Meta tag.


13.Meta tag practical

14.


<Title>Website Title Here!</Title>

<Meta Name="discription"  Content="discription here">
<Meta Name="keyword"  Content="keyword here">
<Meta Name="author"  Content="author name here">

15.Meta tag posting
....Next update coming soon,To get update log in with us!

Saturday, August 6, 2016

কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন?


অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় আছে। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে ঘরে বসেই খুব সহজে কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়। আপনিও খুব সহজেই YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে YouTube থেকে খুব সহজে টাকা উপার্জন করবেন।
Earn-Money-Form-Youtube
ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও Editing এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালো মানের হতে হবে। কারও কোন ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে পেসে যেতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে কি আয় করা সম্ভবঃ এ বিষয়টি নিয়ে লেখার আগে আমি অনেক বাংলা সাইট Research করে দেখেছি। বিভিন্ন জন তাদের সাইটে বিভিন্ন চাতুরীর কথা লিখেছেন যে, কিভাবে বাংলাদেশ হতে YouTube এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে হয়। আসলে YouTube এর মাধ্যমে এখনো বাংলাদেশ থেকে টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশে এখনো YouTube Monetization সাপোর্ট দিচ্ছে না। সে জন্য যে যতই চাতুরীর কথা বলুক না কেন সাধারণ কোন Channel দিয়ে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করা অাদৌ সম্ভব নয়। তবে আপনি যদি আপনার YouTube Channel টিকে ভালমানের একটি Channel হিসেবে YouTube এর কাছে প্রমান করতে পারেন তাহলে YouTube আপনাকে তাদের নিজে থেকে Monitization এর জন্য অফার করবে। কেবল তখনই আপনি বাংলাদেশ থেকে YouTube এর মাধ্যমে অনলাইন হতে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। YouTube Monetized সাপোর্টকৃত দেশগুলির নাম দেখে আসতে পারেন।

 কিভাবে আয় করবেনঃ

  1. YouTube Channel তৈরীঃ প্রথমেই আপনাকে Gmail ID এর মাধ্যমে একটি YouTube Channel তৈরী করে নিতে হবে। YouTube.Com এ গিয়ে Gmail ID এর মাধ্যমে Signup করলেই আপনার YouTube Channel তৈরী হয়ে যাবে।
  2. YouTube Partner হওয়াঃ তারপর বামপাশের অপশন হতে My Channel এ ক্লিক করলে আপনার YouTube Channel টি দেখতে পাবেন। আপনার Channel টির নামের উপরে Video Manager নামে আরেকটি অপশন দেখতে পাবেন সেটিতে ক্লিক করুন। এখন বামপাশের Channel অপশনে ক্লিক করার পর ডানে অনেক অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার নামের পাশে থাকা Partner হতে মোবাইল নাম্বার দিয়ে Partner Verified করতে হবে। Partner Verified না করলে আপনার ভিডিও গুলিকে Monetized করতে পারবেন না। 
  3. ভিডিও আপলোড করাঃ এখন আপনার ভিডিওটি আপলোড করুন। আপলোড হওয়ার পর ভিডিওটির নিচের দিকে Monetized অপশন দেখতে পাবেন। এখানে Monetize with ads অপশনে ঠিক চিহ্ন দিয়ে দিলেই আপনার ভিডিওটিতে এখন থেকে Google বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাবে। তবে সাবধান কোন প্রকার কপি করা ভিডিও আপলোড করবেন না। তাহলে ইউটিউব যে কোন সময় আপনার Monetized অপশন Disable করে দেবে।
  4. AdSense এ Apply করাঃ এখন আপনাকে আপনার YouTube Channel এর মাধ্যমে Google AdSense এর জন্য আবেদন করতে হবে। এই AdSense এর মাধ্যমে আপনি টাকা উত্তোলন করবেন। এখন আবার বামপাশের Channel অপশন হতে Monetization অপশনে ক্লিক করে ডানপাশে Enable Monetization বাটন হতে Monetization একটিভ করে নিতে হবে। তারপর নিচের দিকে How Will Paid নামে আরেকটি অপশন পাবেন। সেখানে associate an AdSense account এ ক্লিক করে Next ক্লিক করে আপনার Gmail ID এর মাধ্যমে লগইন করে যাবতীয় তথ্য দিলেই আপনার AdSense Request চলে যাবে। এখন ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার AdSense Approve এর মেইল আপনার ইনবক্সে চলে আসবে।

 কিভাবে এই আয় বাড়াবেনঃ

  1. ভিডিওটির বর্ণনা দেয়াঃ নতুন ভিডিও আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে দেবেন। তাহলে YouTube সহজে আপনার ভিডিওটি সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবে। এতেকরে YouTube নির্ধারিত টপিক অনুযায়ী ভিজিটদের কাছে ভিডিওটি পৌছে দেবে।
  2. নিয়মিত ভিডিও তৈরীঃ নিয়মিত নিত্য নতুন ভালমানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার Channel টির Viewer বাড়তে থাকবে। আর Viewer বাড়া মানেই হচ্ছে আপনার আয় বেড়ে যাওয়া।
  3. ভিডিও শেয়ার করাঃ ভিডিও পাবলিশ করার পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম, যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।
  4. ব্যাক লিংক তৈরীঃ আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল বা ভিডিও তৈরী করছেন এরকম অন্য জনপ্রিয় সাইটগুলিতে আপনার ভিডিওটির লিংক দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে সেখান থেকেও আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর পেয়ে যাবেন।
শেষ কথাঃ যেহেতু YouTube হচ্ছে Google কোম্পানির একটি অংশ, সুতরাং আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে বিশ্বস্ততার সাথে টাকা উপার্জন করতে পারেন। এর সব চাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনাকে কোন প্রকার Domain ও Hosting কোনটাই কিনতে হচ্ছে না। তাছাড়া YouTube এর মাধ্যমে খুব সহজেই Google AdSense অনুমোদন পাওয়া যায়। কাজেই আমার মনেহয় এটিই হচ্ছে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ, ফ্রি এবং বিশ্বস্ত একটি উপায়।

ছাত্রদের জন্য Online হতে টাকা আয় করার ৬ টি সহজ টিপস


আরও অন্য দশজন স্কুল কিংবা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনিও আপনার মূলবান সময়টুকু ব্যয় করছেন ফেইসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন রকম সামাজিক যোগাযোগের সাইটে। মাঝে মাঝে আমার নিজের প্রতিও খুব দুঃখ হয় কেন আমি বিগত দুই বৎসর এ সকল সাইটে সময় ব্যয় করলাম। আমি নিজে প্রায় দুই বৎসর ফেইসবুক, টুইটার এবং বিভিন্ন অনলাইন গেম খেলে সময় পার করেছি। এখন আমি ভাবি কেন আমি এ সময় টুকু ঐ সমস্ত সামাজিক যোগাযোগের সাইটে ব্যয় না করে ব্লগিং করে কাটালাম না।

এ রকম আমার অনেক বন্ধু বান্ধব আছে যারা ঠিক একই ভাবে বিভিন্ন সামজিক যোগাযোগের সাইটে চ্যাট করে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় পার করে দিচ্ছে। আপনি যদি হিসাব করেন যে, আপনি প্রতিদিন গড়ে কতটুকু সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে পার করছেন, তাহলে বেশীরভাগ লোকই বলবে ২-৩ ঘন্টা। তাহলে আপনি কি ভাবছেন এ সংখ্যা বছরে কতয় গিয়ে দাড়াচ্ছে। বছরে অন্তত ১০০০-১২০০ ঘন্টা পার করছেন ইন্টারনেটে বিভিন্ন সমাজিক যোগাযোগ এর সাইটে চ্যাট করে। কিন্তু একবারও কি আপনি নিজের কাছে প্রশ্ন করেছেন যে, আপনার এ মূল্যবান সময়গুলি ব্যয় করে আপনি কি পেয়েছেন? আমিত নির্ধিদ্বায় বলতে পারি এর শুরু থেকে শেষ অব্দি শুধু শূন্য আর শূন্য।
Online-Earn-Money
আপনার মূ্ল্যবান সময়ের সামান্য সময় ব্যয় করে যদি কিছু টাকা পয়সা ইনকাম করে নিজের প্রয়োজন মিটাতে পারেন, তাহলে অন্যের কাছ থেকে ধার কর্জ করে চলার চেয়ে খারাপ কি? ইন্টারনেট জগৎটা Facebook, social media and gaming এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আপনার সামান্য ইচ্ছা শক্তির বলে আপনি ইন্টারনেট হতে কিছু টাকা উপাজর্ন করতে পারেন। এই জন্য আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে ছাত্র-ছাত্রী, গৃহিনী এবং কিশোর বয়সি আধুনিক জেনারেশনরা ইন্টারনেট হতে অল্প কিছু টাকা উপার্জন করে নিজের ব্যক্তিগত প্রয়োজন মিটাতে পারেন।

কেন ছাত্রদের টাকার প্রয়োজনঃ স্কুল কিংবা কলেজ সকল স্তরের ছাত্র-ছাত্রীদের কিছু Extra Pocket Money এর প্রয়োজন হয়। এই অল্প টাকা দিয়েই সে তার নিত্য প্রয়োজনীয় ছোট খাটো সখ এবং প্রয়োজন গুলি মিটিয়ে নিতে পারে। তাছাড়াও স্বাভাবিক ভাবেই এখনকার জেনারেশনের ছাত্রদের Smartphone, Gaming consoles, Cool cloths ইত্যাদি লাগেই। এ গুলি তাদের চলার পথকে আর Smart এবং সুগম করে। এই ছোট খাটো ব্যাপার গুলি অনেক সময় আপনার ফ্যামেলির কাছ থেকে চেয়ে নিতে পারবেন না। এই জন্য আপনি যদি অল্প সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে কিছু টাকা উপার্জন করে নিজের প্রয়োজন নিজেই মিটাতে পারেন তালে নিজেকে যেমন আত্ম নির্ভরশীল মনে হতো তেমনি প্রয়োজন গুলিও মিটে যেত। তাছাড়া অনেক গৃহিনী আছেন যাদের বাসায় বসে থাকা ছাড়া কোন কাজই থাকে না। তারা বেশীরভাগ সময় ব্যয় করে ফেইসবুকে বন্ধুদের সাথে চ্যাট করে। আপনি অযথা এই সময় ব্যয় না করে যদি নিজের কিছু প্রয়োজন মিঠাতে পারেন বা অল্প আয় করতে পারেন তাহলে দুষের কি? নিচে আমি অনলাইন হতে আয় করা সহজ কিছু কৌশল দেখাবো, যেখান থেকে আপনিও ইচ্ছা করলে কিছু পয়সা উপার্জন করে নিতে পারবেন।

০১। YouTube হতে টাকা উপার্জনঃ অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে YouTube. এখান থেকে যে কোন বয়সের লোক খুবই সহজে টাকা উপার্জন করতে পারেন। ইন্টারনেট বিশ্বের জনপ্রিয় ১০ ওয়েবসাইটের মধ্যে YouTube হচ্ছে একটি। আপনি ইচ্ছে করলেই এখান থেকে কম সময় ব্যয় করে অল্প অভীজ্ঞতা নিয়ে মাসে ভাল মানের টাকা উপার্জন করতে পারেন। এই জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে- প্রথমে বিভিন্ন ভাল মানের ভিডিও YouTube এ আপলোড করতে হবে। এ জন্য আপনি আপনার মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি ভ্রমন প্রিয় লোক হন তাহলে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর প্রকৃতিক দৃশ্যগুলি আপনার ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দী করেও এ কাজটি করতে পারেন। অথবা আপনি যে বিষয় ভালভাবে জানেন সে বিষয়ে বিভিন্ন টেউটোরিয়াল তৈরী করেও কাজটি করতে পারেন। কিন্তু মানে রাখবেন কারও কোন নকল ভিডিও কপি করে এটি করা যাবে না। এতে করে হিতের বীপরিত হতে পারে। 
Earn Money from Youtube
০২। ব্লগিং করে বা ব্লগে আর্টিকেল লিখেঃ আপনি গুগল ব্লগারে কিংবা ওয়ার্ডপ্রেসে বিনা মূল্যে একটি ব্লগ তৈরী করে নিতে পারেন। এখন ব্লগ তৈরী করে থেমে থাকলে হবে না। আপনার যে বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান আছে, আপনি সে বিষয় নিয়ে লিখে যান। এ ক্ষেত্রে হয়তো আপনি প্রথম ২-৩ মাস একটু কষ্ট করতে হবে। তাই বলে আপনি নিরাশ হয়ে থেমে থাকবেন না। আপনি প্রতিদিন নিত্য নতুন আর্টিকেল লিখতে থাকেন। আপনার বিষয়টি যদি ইউনিক এবং জ্ঞানগর্ভপূর্ণ হয় তাহলে ভিজিটর অবশ্যই আপনার ব্লগে আসবে। এ ক্ষেত্রে সফলতা পেতে আপনাকে বেশী দিন অপেক্ষা করতে হবে না। আপনি নিজে নিজেই টাকা উপার্জনের পথ সুঘম করে নিতে পারবেন।
Earn Money from Blog
০৩। Freelancing – একজন লেখক হয়েঃ Freelancing হচ্ছে এমন একটি সাইট যেখানে আপনি আপনার লেখা বা আর্টিকেল শেয়ার করে টাকা উপার্জন করে নিতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভাল লেখক হন কিংবা যে কোন বিষয়ে ভাল জ্ঞান রাখেন, তাহলে যদি সে বিষয়ে ভাল মানের আর্টিকেল লিখতে পারেন, তাহলেই এটা আপনার পক্ষে সম্ভব। আপনার লেখার মান যদি ভাল হয় তাহলে Freelancing এ আপনার লেখার মূল্য অর্থাৎ টাকা উপার্জনের পরিমান দিন দিন বাড়তে থাকবে। এখান থেকে মাসে লাখ টাকা উপার্জন করে এমন লোকও আছে। এখানে যার যার মেধা অনুসারে তার প্রতিফলন ঘটাতে পারে।
Earn Money from Freelancing
০৪। Adsense থেকে টাকা উপার্জনঃ Adsense হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপনের (Advertisement) Program. এটি গুগল কর্তৃপক্ষ সয়ং নিজে পরিচালনা করছে। আপনি যদি আপনার ব্লগটিকে ভাল মানের Platform এ নিয়ে যেতে পারেন এবং আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর থাকে তাহলে Adsense থেকে আপনি হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এ পদ্ধতীতে আপনার ব্লগে Adsense এর বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে ক্লিক প্রতি ডলার আয় করতে পারবেন। অনেকে বলে Adsense Approv করাটা অনেক কঠিন কাজ। কিন্তু আমি বলছি মোটেও কঠিন কাজ নয়। আপনি যদি মানসম্মত ২৫-৩০ টি ইউনিক কনটেন্ট লিখতে পারেন তাহলে নিঃসন্দেহে Adsense Approv হয়ে যাবে। এখান থেকে আপনি দীর্ঘ দিন যাবত টাকা উপার্জন করে যেতে পারবেন।
Earn Money from Adsense
০৫। প্রশ্ন উত্তরের মাধ্যমে (Ask And You Answer): আপনি যদি বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন, যেমন ধরুন - Math, English, Physics, Biology, Humanities ইত্যাদি। তাহলে আপনি প্রশ্ন উত্তর প্রদানের মাধ্যমে ইন্টারনেটে অন্যের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। আপনি যদি তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিতে পারেন, তাহলে ইন্টারনেটে অনেক সাইট আছে যেগুলি আপনার সাথে যোগাযোগ করবে তাদের সাইটে জয়েন করার জন্য। ফলে তাদের সাইটে জয়েন করার মাধ্যমে ঐ কোম্পানী হতে আপনি ভাল মানের টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আপনি বেশ চালাক এবং বুদ্ধিমান হতে হবে। আপনি বুঝতেই পারছেন আপনার চালাকি এবং মেধাকে কাজে লাগিয়ে এখান থেকে টাকা উপার্জন করবেন।
Earn Money from Answering
০৬। EBAY and AMAZON এ আপনার Products বিক্রির মাধ্যমেঃ আপনারা হয়তো জানেন যে, ইন্টারনেট এর মাধ্যমে পন্য কেনা কাটার জন্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হচ্ছে Ebay and Amazon. এখানে লোকজন তাদের বিভিন্ন ধরনের Products বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। আপনার পন্যটি যদি ক্রেতার কাছে ভাল মনে হয় তাহলে পন্যটি কেনার জন্য ক্রেতারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনি যদি আপনার Products বিক্রি করে একজন ভাল মানের বিক্রেতা হতে পারেন, তাহলে এখান থেকে কমদামে বিভিন্ন জিনিস ক্রয় করে ভাল দামে বিক্রয় করে লাভবান হতে পারেন। তবে এই সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনাকে আগে একজন ভাল মানের বিক্রেতা হিসেবে প্রমান করতে হবে।
Earn Money from Amazone
উপসংহারঃ আপনারা পোষ্টটি পড়ে হয়তো ভাবছেন এখানে ইন্টারনেট হতে আয় করার কথা বার বার বলা হচ্ছে কিন্তু কিভাবে করবো তা দেখানো হচ্ছে না কেন? আসলে কিভাবে আয় করবেন এটা নিয়ে বর্ণনা করা এই পোষ্টের উদ্দেশ্য নয়। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের শুধু আয় করার সহজ কয়েকটি পথ দেখিয়ে দিলাম। যার ফলে আপনি এই পথ ধরে অনলাইন হতে কিছু টাকা উপার্জন করে নিতে পারবেন। আর আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে এ সম্পর্কে ইন্টারনেট হতে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। তবে আমরাও পরবর্তীতে আলাদাভাবে সব টপিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো, ইনশাআল্লাহ্। ততক্ষণ আমাদের সাথে থাকুন। ধন্যবাদ..


অনলাইনে আয়, লেখাটি দেখলে সবারই দেখতে ইচ্ছে হয়। বিভিন্ন ফোরামে ঢুকলে অথবা ইন্টারনেটে বিভিন্ন সাইটে প্রবেশ করলেই দেখা যায় শত শত হাজার হাজার ডলার আর ধরতে গেলে দেখা যায় কিছুই নাই। কোন কোন টা কাজের সাথে অভিজ্ঞতা মিলে না আবার কোন কোন টা কাজ করলেও টাকা ঘরে আনার নিশ্চয়তা থাকে না। 

আবার, অনলাইনে আয় করার জন্য সাহায্যকারী পোস্ট দিলে দেখা যায় ১৫১ বার পঠিত ০ অথবা ১ টি মন্তব্য। তার মানে কেউ কোন মন্তব্য করে নাই। আর যদি কেউ মন্তব্য করে তাহলে মন্তব্যটি হবে এরকম- “আমিও চেষ্টা করছি। ব্লগার ভাইয়েরা সাহায্য করলে উপকৃত হব”। অথবা এরকম মন্তব্য হতে পারে যে- “আমার প্রতিষ্ঠানে এসে ট্রেনিং নিন আর আয় করুন” কন্টাক্ট নম্বর সহ থাকে। কিন্তু আসলে বিনা টাকায় কেউ আয় করার কোন পথ দেখিয়ে দেয় না। তাই বলে অনলাইনে কেউ আয় করে না এরকম কিন্তু নয়। অনেকেই তা করে থাকে। 

তবে, অনেক ব্লগার ভাইরা তাদের মুল্যবান লেখা পোস্ট করে কোন শর্ত ছাড়াই। তাদের জন্য ধন্যবাদ 

অনলাইনে আয় করার জন্য সাহায্যকারী পোস্ট পড়ে আয় করা খুব কঠিন ব্যাপার, কারণ প্রত্যক্ষ সাহায্য ছাড়া সফল হওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। তার মূল কারণ হল ব্লগে পড়া বিষয় গুলোর সাথে অনেক বিষয় মিলে না। 

যাহোক, আমি একটা কাজের সন্ধান দিতে পারি, যদি কেউ করতে চান তাহলে যোগাযোগ করতে পারেন। কাজটি হল ক্যাপচ্যা এন্টি। অনেকেই হয়তোবা এই কাজ করেছেন। কাজটি খুব সহজ তাই এর মূল্য কম। আমি প্রতি হাজারে ৫৫ টাকা দিই। মুলত এটা রাতের কাজ। রাতে সারভার ফাস্ট থাকে। তবে কিছু কিছু প্রজেক্ট আছে যা দিনে খুব speedy পাওয়া যায়। 

 
বি: দ্র: যারা দিনে কাজ করতে চান তারা করতে পারেন। খুব speedy data পাবেন। আমার আগের ব্লগের ওপর ভিত্তি করে অনেকে দিনে কাজ করতে চেয়েছিলেন পারেননি, তাদের জন্য সুখবর তারাও পারবেন। 

ধন্যবাদ সবাইকে।

ইন্টারনেট এবং ওয়েব সম্পর্কিত কিছু তথ্যকণিকা


11পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের মানুষের সাথে যোগাযোগ তৈরি করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। এটি তথ্য প্রকাশ প্রচার এবং তথ্য ব্যাবহারকারীর সাথে সরাসরি যুক্ত হওয়ার অন্যতম মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। বর্তমান আধুনিক বিশ্ব ইন্টারনেট আমাদের জীবনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত হয়ে গেছে। ব্যবস্যা-বানিজ্য, ব্যাংকিং থেকে শুরু করে ,নিউজ পেপার, শিক্ষা, খেলাধুলা এমন কোন বিষয় নেই যে তার সাথে ইন্টারনেটের কোন সম্পৃক্ততা নেই। বর্তমানকালে অনেকেই ইন্টারনেটের গড় গতি হিসেব করে তুলনা করে থাকেন কোন দেশ কত উন্নত। তাহলে আসুন ইন্টারনেট সম্পর্কিত কিছু তথ্যকণিকা জেনে নেয়া যাক।



ব্লগ সম্পর্কে ঃ বাংলাদেশ কে একটি কম্পিটার সাক্ষর যুক্ত সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের একমাত্র লক্ষ।আইটি সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধানে আমরা সবসময় আপনার পাশেই আছি।সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। IT RELATED যেকোনো সমস্যায় COMMENT অথবা INBOX করুণ। 
এখানে ঃ হাসান
                                                                 
          HCO-IT SOLUTION
                         The proper place to show your best performance!

   Our working projects:

          BASIC COMPUTER
          OFFICIAL WORKING SECTOR
          NETWORKING SECTOR
          HARDWARE SECTOR
          OTHER SECTOR’S
          ONLINE MONEY MAKING SYSTEM(Outsourcing)

    BASIC COMPUTER-7 day’s

        Operating System
        PC Refreshing system
        Sort-technic of Computer

    OFFICIAL WORKING SECTOR-1 month

       Microsoft word
       Microsoft excel
       Microsoft power point
       Microsoft  outlook

       Graphics sector:-1 month
       Adobe Photoshop
       Adobe image ready
       Adobe illustrator
       Bangla & English Hand writing
       Other work’s you WILL NEED!

   NETWORKING  SECTOR-7 days

      Basic Net settings
      Net browsing system
      Other net work’s you have needed


   HARDWARE SECTOR-7 days

      Pc management system
      Connecting cables
       Troubleshooting
       Processing system
       Other tips you have needed

   oONLINE MONEY MAKING SYSTEM


Our learning project’s :
1.Site/blog traffiq marketing;-2 weeks
2.Youtube channel affiliate marketing;-2 weeks
3.Facebook social marketing;
4.Official working sector;
5.Internet(web) rechearch and marketing;-7 days
6.Google adward’s/adsence;-7 days
 8.Search engine optimization;-1.5 month
9.Email marketing;-2 weeks
10.Data entry;-1 month
11.wordpress and theme development;-2 month
12.Other works you will need!!!

     

 ***That works you have interested can try to learn and show your best performance!!!

 
 CONTACT  TO KNOW DETAILS:

     HCO-IT SOLUTION,THAKURGOAN
     Website: WWW.HCO-ITSOLUTION.BLOGSPOT.COM
     Gmail: hcoitsolution.gmail.com
     Mobile : 01740189004

    কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংক্রান্ত যে কন সমস্যায় সবসময় আপনার সাথেই আছি।







                                                              THANK YOU!!!